সিলেট মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক বলেছেন, এটা নিশ্চিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের ভবিষ্যত জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার ধরন পাল্টে দিবে। শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যাংকিং, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, শিল্প উৎপাদন ও বাজারজাতকরন প্রভৃতি ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাপক ব্যবহার ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। তবে এটা মনে রাখতে হবে যে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের জন্য যেমন সম্ভাবনা তেমনি চ্যালেঞ্জ। এটা মানুষের সৃজনশীলতার জন্য হুমকী হলে মানবসভ্যতার জন্য মহাবিপদ ডেকে আনবে। মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি কারিক্যুলাম তৈরীর সময় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। আমরা চাচ্ছি আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা যোগ্য ও দক্ষ হয়ে দেশে বিদেশে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও কর্মক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিক। ৯ মে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১ টায় প্রফেসর এম হাবিবুর রহমান হলে সিএসসি সোসাইটি আয়োজিত “ডিসকভারিং আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সঃ ইল্যুশন অর রিয়্যালিটি?” শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক একথাগুলো বলেন।
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ও সিএসসি সোসাইটির সভাপতি মোঃ মাহফুজুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার ও স্কুল অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজীর ভারপ্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. মোঃ তাহের বিল্লাল খলিফা। সিএসসি সোসাইটির পাবলিকেশন সেক্রেটারী জয়নাল আবেদীন কোরেশীর সঞ্চালনায় মূখ্য আলোচক ছিলেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক দেওয়ান আহমেদ মুহতাসিম। আলোচনা করেন ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ মাসুদ রানা।
মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার ও স্কুল অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজীর ভারপ্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. মোঃ তাহের বিল্লাল খলিফা বলেন, সনদ সর্বস্ব শিক্ষা ভালো ক্যারিয়ারের অন্তরায়। আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় শিক্ষার্থীদের দক্ষ ও যোগ্য হয়ে গড়ে উঠতে হবে।